
ক’রো’না মহামা’রী আমা’দের কাছ থেকে অনেক আনন্দই কেড়ে নিয়েছে। দুর্গা পূজার আনন্দ’টাও হয়’তবা এবার মাটি হতে পারে। তবুও তারই মাঝে ‘কুড়ি’য়ে বা’ড়িয়ে’ যতটুকু আনন্দ খুঁজে নেওয়া যায় আর কি। পূজাতে নতু’ন জামা-কাপড় কেনার আন’ন্দই আ’লাদা। পূজার গ’ন্ধের সঙ্গেই মিলে’মিশে যায় নতুন জা’মা-কাপড়ের গন্ধ।
পূজা’র শপিং নিয়ে ভার’তীয় গণমা’ধ্যম জি-নিউ’জের সঙ্গে ছিলেন অভি’নেত্রী, সমাজকর্মী, রাফি’য়াত রশিদ মিথিলা। বি’বাহ সূত্রে তিনি আ’বার সৃজি’ত ঘ’রণী। পূজাতে কী কিনে’ছেন, কীভাবে কাটানোর পরিকল্পনা করেছেন নি’জেই জা’নালেন মিথিলা।
মি’থিলা বলেন, এটা যদিও আমা’র প্রথম পূ’জা নয়। গত বছরও ২-৩ দিন পূজার সময় এখানে ছিলাম। তবে হ্যাঁ, বিয়ের পর এটা আমার প্রথম পূজা। (হাসি) এবার পুরো পূজাটাই এখানে থাকব। এখন এমন একটা অবস্থা পুজোর জন্য খুব যে পরিকল্পনা করে কিছু করতে পারছি তা নয়।’
তবুও একটু একটু করে কে’না’কাটা করছি। সবা’র জন্য উ’পহার কেনা। পাচ্ছি’ও প্র’চুর। (হাসি) দিদি গিফট দিয়েছেন (সৃজি’তের বোন), মাও দি’য়েছেন (শাশুড়ি মা)। পর্বে পর্বে উপহার পাচ্ছি। (হাসি) মা এখন একটা সালোয়ার কামিজ দিয়েছে। আ’মরা শান্তি’নি’কেতন বেড়াতে যাব। ওখানে কিছু কেনা’কাটা করব ঠিক ক’রেছি। শা’ন্তিনি’কেতনের হাতে বানা’নো শাড়ি আমার খুব পছন্দ, সেটা মা’কে বলেছি।
মিথিলা আরও বলেন, পূজার স্পেশাল যে গিফট, সেটা সৃজিতই আমায় দেবে। ওটা বাংলা’দে’শেই অ’র্ডার দেওয়া হয়েছে। আমি তো খুব জামদানি পরি। আমার একজন ডিজা’ইনার আছেন, ওখান থেকে আমি অনেক জা’ম’দানি কিনি। তিনিই বানাচ্ছেন। পূজার আ’গেই পেয়ে যাব আশা’করি। আমি নিজে’র জন্য তো কিছু কি’নিনি। মাকে একটা অ্যা’লেক্সা কিনে দিয়েছি। মা গান শুনতে ভা’লো’বাসেন, নিজেও সেতার বাজান।

আর বোন, ভা’গ্নী’র জন্য গিফট কি’নেছি। সৃজি’তের জন্ম স্পে’শাল গিফট ‘হিসাবে বাংলা’দেশ থেকে পা’ঞ্জাবির কাপড় এনেছি। আমা’দের দুজ’নেরই সুকু’মার রায় খুব পছন্দ। সুকুমার রা’য়ের কবিতা লেখা আমার একটা শাড়ি আছে, ওই একই কাপড়ের সৃজি’তের পাঞ্জাবি। এটা অ’র্ডার দিয়ে বানানো হয়েছে।
Leave a Reply